নিহতদের মধ্যে রয়েছেন ওমর আল-দিরাউই, যিনি মধ্য গাজার আজ-জাওয়াইদা এলাকায় নিজ বাড়িতে ইসরায়েলি বোমার আঘাতে প্রাণ হারান। গত ২৪ ঘণ্টায় গাজায় নিহত দ্বিতীয় ফিলিস্তিনি সাংবাদিক তিনি।
গাজার খান ইউনুসের কাছে আল-মাওয়াসি নামক এক তথাকথিত ‘মানবিক অঞ্চল’-এ ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় পাঁচ শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে ইউনিসেফ।
নিহতদের মধ্যে তিনজন ছেলে ও দুইজন মেয়ে ছিল। তাদের বয়স সাত থেকে ১৩ বছরের মধ্যে। এই ঘটনায় আরও অনেকে আহত হয়েছেন।
এক বিবৃতিতে ইউনিসেফ বলেছে, শিশুদের জন্য এখন কোনো জায়গাই নিরাপদ নয়—না বোমা থেকে, না ঠান্ডা, রোগ বা ক্ষুধা থেকে। এই ধ্বংসযজ্ঞ অবশ্যই বন্ধ করতে হবে।
উত্তর গাজায় জাতিসংঘের দল
বহুদিনের প্রতীক্ষার পর জাতিসংঘ এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একটি মানবিক দল সম্প্রতি উত্তর গাজায় প্রবেশের অনুমতি পেয়েছে। তারা সেখানে বিধ্বস্ত হাসপাতাল এবং পানি, খাদ্য ও স্যানিটেশনবিহীন হাজারও মানুষের দুর্দশা প্রত্যক্ষ করেছে।
জাতিসংঘের দলটি জানিয়েছে, গাজায় মানবিক পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতি ঘটছে এবং এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জরুরি হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।