গবেষণার মূল তথ্য:
* ৪০–৬৯ বছর বয়সি ৪,৬১,০০০ জন মানুষকে সাত বছর পর্যবেক্ষণ করা হয়।
* যারা প্রতিদিন ছয় ঘণ্টার কম ঘুমিয়েছেন, তাদের হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি ২০% বেশি।
* বংশগত ঝুঁকি থাকা ব্যক্তিরাও ছয় থেকে নয় ঘণ্টা ঘুমালে ঝুঁকি ১৮% কমাতে পারেন।
ডা. সেলিন ভেটার বলেন, হার্টের স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে ঘুমের স্থায়িত্ব একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর। এটি সবার জন্য প্রযোজ্য।
ডা. আয়াস ডাগলাস যোগ করেন, ঘুমের রুটিন বজায় রাখা, স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ, ধূমপান বর্জন ও সক্রিয় জীবনধারা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
* কম ঘুম ধমনীর ভেতরের স্তর এবং অস্থিমজ্জার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
* অত্যধিক ঘুম শরীরে প্রদাহ বৃদ্ধি করতে পারে, যা হার্ট-রক্তনালী রোগের ঝুঁকির সঙ্গে সম্পর্কিত।