বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ১১:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
সাংবাদিকরা সত্য তুলে ধরায় পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে গুজব অনেকটা কমেছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জয়, পুতুল ও ববিসহ ৮ জনের নামে মামলার অনুমোদন পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮ জন ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ১০ জনের মৃত্যু ঢাকা জেলার আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্সসমূহ ২০২৬ সালের জন্য নবায়নের সময় নির্ধারণ ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশ ২০২৫’ এর খসড়া প্রকাশ প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা দিলো ডিএমপি নিউজার্সির প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত হয়ে ইতিহাস গড়লেন শেরিল ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর হয়ে ইতিহাস গড়লেন অ্যাবিগেল

জামায়াতের কেউ মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিন হতে পারবে না: বিএনপি নেতা হাবিব

জেলা প্রতিনিধি। মেট্রোটাইমসটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট : রবিবার, ১৮ মে, ২০২৫, ৪:২৫ অপরাহ্ন

পাবনার আটঘরিয়ায় জামায়াতে ইসলামীর কোনো মুয়াজ্জিন আজান দিতে পারবেন না এবং কোনো ঈমাম নামাজ পড়াতে পারবেন না বলে প্রকাশ্যে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও পাবনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব। তিনি জামায়াতকে ‘স্বাধীনতাবিরোধী রগকাটা গ্রুপ’ এবং ‘পাকিস্তানের দোসর’ বলেও আখ্যায়িত করেছেন।

শনিবার (১৭ মে) বিকেলে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে আটঘরিয়ায় জামায়াত-বিএনপি সংঘর্ষে আহত বিএনপি নেতা-কর্মীদের দেখতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁর এই বক্তব্যের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়।

ভাইরাল ভিডিওতে হাবিবুর রহমান হাবিবকে বলতে শোনা যায়, ‘দল যেটা সিদ্ধান্ত নেবে, সেটা তো নেবেই। তাঁর সাথে আমার কোনো দ্বিমত নেই। কিন্তু আমি আজকে বলব, ভবিষ্যৎ তো পরে, এখন থেকে আটঘরিয়ায় কোনো মসজিদে জামায়াতের কোনো মুয়াজ্জিন আজান দিতে পারবে না, জামায়াতের কোনো ইমাম ইমামতি করতে পারবে না।’

গত শুক্রবার দেবোত্তর বাজার জামে মসজিদে জামায়াতের কারণে মানুষ জুমার নামাজ পড়তে পারেনি দাবি করে তিনি বলেন, ‘তালা দিয়ে পালিয়েছে। কতটা ন্যক্কারজনক ঘটনা।’

হাবিব আরও বলেন, ‘জামায়াত মিথ্যা কথা বলে। এদের পেছনে নামাজ হয় না। এরা স্বাধীনতাবিরোধী রগকাটা গ্রুপ। এরা বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। পাকিস্তানের দোসর ছিল। তাই আটঘরিয়াবাসীকে আহ্বান জানাব, এদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান।’

জামায়াতের অফিসে কোরআন ও হাদিস পোড়ানোর বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের নেতা-কর্মীরা কোরআন পোড়ায়নি। তাঁরা (জামায়াত) নিজেরাই কোরআন পুড়িয়েছে। বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী কোরআন পোড়াতে পারে না। এটা আমি দায়িত্ব নিয়ে বলতে পারি। যদি বিএনপির নেতা-কর্মীদের কোরআন পোড়ানোর ভিডিও ফুটেজ দেখাতে পারেন, তাহলে সমস্ত দায়-দায়িত্ব আমি নেব। আর আমাদের যে এক শ মোটরসাইকেল ভাঙছে, তার ক্ষতিপূরণ দিতে হবে তাদের।’

এ বিষয়ে পাবনা জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির অধ্যাপক আবু তালেব মণ্ডলসহ একাধিক দায়িত্বশীল নেতাদের সঙ্গে সাংবাদিকরা যোগাযোগের চেষ্টা করলে ফোন রিসিভ না করায় তাদের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।


এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর