মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটে বিল পাস, ৪০ দিনের শাটডাউনের অবসান রাজধানীর সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা জোরদার ভারতের দিল্লির লাল কেল্লার কাছে গাড়িতে বিস্ফোরণ, বহুসংখ্যক আহত রাজধানীতে যেসব এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলো ডিএমপি প্রাথমিকের শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার ধানমন্ডিতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে আগুন শীতকালে অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি বাড়ায় সারাদেশে অগ্নি নিরাপত্তা কার্যক্রম জোরদার যারা হেরে যাওয়ার ভয় পাচ্ছেন, তারাই নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছেন : মহাসচিব মির্জা ফখরুল প্রধান বিচারপতির বাসভবন-জাজেস কমপ্লেক্সসহ আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ইসির সিদ্ধান্ত অবৈধ, বাগেরহাটে ৪টি সংসদীয় আসন বহাল হাইকোর্টে

শহিদ বুদ্ধিজীবীগণ দেশের ক্ষণজন্মা শ্রেষ্ঠ সন্তান: তারেক রহমান

নিউজ ডেস্ক | মেট্রোটাইমসটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট : শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২:৫১ অপরাহ্ন

শহিদ বুদ্ধিজীবীরা দেশের ক্ষণজন্মা শ্রেষ্ঠ সন্তান ,তাঁরা  একটি সমৃদ্ধ এবং মাথা উঁচু করা জাতি দেখতে চেয়েছিলেন বলে মন্তব্য করেছেনবিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তিনি বলেন, তাঁরা ন্যায় বিচারভিত্তিক শোষণমুক্ত একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের প্রত্যাশা করেছিলেন। কিন্তু হানাদার বাহিনীর দোসররা চূড়ান্ত বিজয়ের প্রাক্কালে স্বাধীন বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করতে পরিকল্পিত এ হত্যাযজ্ঞ সংঘটিত করে।
১৪ ডিসেম্বর শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি বলেন, শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস জাতির ইতিহাসে এক মর্মস্পর্শী ও শোকাবহ দিন। তারেক রহমান শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসরদের হাতে শাহাদাত বরণকারী দেশের প্রথম শ্রেণির শহিদ বুদ্ধিজীবীদের অম্লান স্মৃতির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁদের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন।
তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতার অব্যবহিত পরেই অগণতান্ত্রিক শক্তি তাদের মুখোশ খুলে ফেলে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর মতো দেশের মানুষের সর্বজনীন গণতান্ত্রিক অধিকারগুলো একের পর এক হরণ করতে থাকে, এক নদী রক্ত আর ত্যাগের বিনিময়ে পাওয়া আমাদের রাষ্ট্রের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ত্ব দিনে দিনে দুর্বল করে এবং গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমাজ নির্মাণে শহিদ বুদ্ধিজীবীদের প্রত্যাশা ধূলিসাৎ করে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সেই দুঃশাসনের ঐতিহ্য ধারণ করে তাদের উত্তরসূরী আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা বিভেদ অনৈক্য এবং সংকীর্ণতা, গুম, খুন ও ক্রসফায়ার করে ঐক্যবদ্ধ জাতি গড়া ও জাতীয় অগ্রগতির পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছিল এবং গণতন্ত্রকে নির্বাসনে পাঠিয়েছিল। আমাদের রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক বিকাশ এবং দেশকে একটি সমৃদ্ধ, স্বনির্ভর ও শক্তিশালী রাষ্ট্রে পরিণত করার বদলে একদলীয় দুঃশাসনের বাতাবরণ তৈরি করে।’
বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে আমাদের পুনরায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রকৃত গণতন্ত্রের চর্চা করতে হবে। হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন, স্বাধীন বিচার বিভাগ এবং বহুমত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। এ ক্ষেত্রে শহিদ বুদ্ধিজীবীগণ আমাদের প্রেরণার উৎস হিসেবে কাজ করে যাবেন।
তিনি বলেন, ‘আজকের এ শোকাবহ দিনে আমি দেশবাসীর প্রতি আহবান জানাই- আসুন শহিদ বুদ্ধিজীবীদের প্রত্যাশার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আমরা একসঙ্গে কাজ করি।’
তারেক রহমান শহিদ বুদ্ধিজীবীদের পরিবারবর্গের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।


এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর