জাতীয় প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা পরিষদের এক বৈঠকের পর জান্তা এ সিদ্ধান্ত জানায়, যদিও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটি এখনো গৃহযুদ্ধের আগুনে পুড়ছে।
২০০৮ সালের মিয়ানমার সংবিধান অনুযায়ী, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার আগে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়া বাধ্যতামূলক। জান্তা গত ডিসেম্বরেই এই কাজটি করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল।
জান্তা নেতা মিন অং হ্লাইং একটি ৩০ সদস্যের ইউনিয়ন সরকার গঠনের ঘোষণা দেন এবং তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগী ন্যো সো-কে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেন।
জানুয়ারিতে জাতীয় পরিষদের শেষ বৈঠকে জান্তা ৩১ জুলাই পর্যন্ত জরুরি অবস্থার মেয়াদ বাড়িয়েছিল, সেই সময় তারা বলেছিল, ‘একটি অবাধ ও সুষ্ঠু সাধারণ নির্বাচন নিশ্চিত করতে স্থিতিশীলতা প্রয়োজন।’
তবে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো জান্তার অধীনে আয়োজিত যেকোনো নির্বাচনকে অবৈধ হিসেবে প্রত্যাখ্যান করেছে।