বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:০৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
সাংবাদিকরা সত্য তুলে ধরায় পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে গুজব অনেকটা কমেছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জয়, পুতুল ও ববিসহ ৮ জনের নামে মামলার অনুমোদন পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮ জন ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ১০ জনের মৃত্যু ঢাকা জেলার আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্সসমূহ ২০২৬ সালের জন্য নবায়নের সময় নির্ধারণ ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশ ২০২৫’ এর খসড়া প্রকাশ প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা দিলো ডিএমপি নিউজার্সির প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত হয়ে ইতিহাস গড়লেন শেরিল ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর হয়ে ইতিহাস গড়লেন অ্যাবিগেল

আজ বিশ্ব এইডস দিবস

নিউজ ডেস্ক | মেট্রোটাইমসটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট : রবিবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১১:০৪ পূর্বাহ্ন

বিশ্ব এইডস দিবস আজ (১ ডিসেম্বর)। বিশ্ব এইডস দিবসে এবারের প্রতিপাদ্য ‘অধিকার নিশ্চিত হলে, এইচআইভি/এইডস যাবে চলে’।
এইচআইভি ভাইরাস সংক্রমণের রোগ এইডসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ও জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ১৯৮৮ সাল থেকে সারা বিশ্বে আজকের দিনে দিবসটি পালন করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশেও দিবসটি পালনে নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ।
২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত দেশে ১ হাজার ৪৩৮ জন নতুন করে এইডসে আক্রান্ত হয়েছেন। এ বছর এইডসে মারা গেছেন ১৯৫ জন। বাংলাদেশে ১৯৮৯ সালে প্রথম এইচআইভি (এইডসের ভাইরাস) পজিটিভ ব্যক্তি শনাক্ত হয়। এর মধ্যে এবার এইডসে আক্রান্তের সংখ্যা সর্বোচ্চ। এইডসে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লেও এ বছর রোগটিতে মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে। তবে বয়সে তরুণদের মধ্যে এ রোগে আক্রান্তের হার বেড়ে গেছে।
ওয়ার্ল্ডো মিটারসের তথ্যানুসারে, সারা বিশ্বে এইচআইভি আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা চার কোটি ৫৯ লাখ ৮০ হাজার প্রায়। ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে বিশ্বে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন ১৫ লাখ ৪৪ হাজার ২৯৪ জন।
বাংলাদেশ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ ২০২২ সালের তথ্য মতে, দেশে অনুমিত এইচআইভি সংক্রমিত মানুষের সংখ্যা ১৪ হাজার ৫১৩ জন। এর মধ্যে এ বছর মৃত্যু হয়েছে ১৯৫ জনের। আগের বছর ২০২৩ সালে মৃত্যু হয়েছিল ২৬৬ জনের। তার আগের বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে ২৩২ জন মারা গিয়েছিল।
বাংলাদেশে প্রথম এইডস রোগী শনাক্ত হয় ১৯৮৯ সালে। বিশ্বের অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে আক্রান্ত কম হলেও ঝুঁকি বেশি। কারণ পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত ও মিয়ানমার এ রোগের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, এইচআইভি সংক্রমণের এখনো কোনো প্রতিকার নেই। তবে কার্যকর এইচআইভি প্রতিরোধ, রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা সুবিধা বৃদ্ধির কারণে বর্তমানে রোগাক্রান্তদের স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের সুযোগ তৈরি হয়েছে।


এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর