মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ০১:২০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটে বিল পাস, ৪০ দিনের শাটডাউনের অবসান রাজধানীর সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা জোরদার ভারতের দিল্লির লাল কেল্লার কাছে গাড়িতে বিস্ফোরণ, বহুসংখ্যক আহত রাজধানীতে যেসব এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলো ডিএমপি প্রাথমিকের শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার ধানমন্ডিতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে আগুন শীতকালে অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি বাড়ায় সারাদেশে অগ্নি নিরাপত্তা কার্যক্রম জোরদার যারা হেরে যাওয়ার ভয় পাচ্ছেন, তারাই নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছেন : মহাসচিব মির্জা ফখরুল প্রধান বিচারপতির বাসভবন-জাজেস কমপ্লেক্সসহ আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ইসির সিদ্ধান্ত অবৈধ, বাগেরহাটে ৪টি সংসদীয় আসন বহাল হাইকোর্টে

অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন পর ইনডেমনিটির প্রয়োজন কেন: ড. মঈন খান

নিউজ ডেস্ক | মেট্রোটাইমসটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৪, ১:০৩ অপরাহ্ন

অন্তর্বর্তী সরকার ১০০ দিনের মাথায় কেন ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্সের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করল-এমন প্রশ্ন রেখে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুুল মঈন খান বলেছেন, তাদের যে ভিত্তি ডকট্রিন অব নেসেসিটি দিয়েই নির্ধারিত হয়ে গেছে।

এখানে কোনো আইনের প্রশ্ন তোলা অবান্তর। তাহলে কি এ সরকার তিন মাস পরে এসে কোনো কারণে তারা নিজেদের অস্তিত্ব নিয়ে উদ্বিগ্ন বা চিন্তিত? তিনি বলেন, তারা ছাত্রজনতার ম্যান্ডেট নিয়েই এসেছে এবং ছাত্রজনতার প্রত্যাশা এ সরকারের মূল দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশকে স্বৈরশাসন থেকে গণতান্ত্রিক শাসনে রূপান্তরিত করা।

গতকাল রাজধানীর মোমিনবাগে ডেমোক্রেসি অডিটোরিয়ামে দ্য মিলিনিয়াম ইউনিভার্সিটি আয়োজিত ‘ছাত্র-জনতার বিপ্লবের ১০০ দিন’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। মঈন খান বলেন, জনগণ আসা করে একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে দ্রুততম সময়ের মধ্যে সত্যিকারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে রাষ্ট্র পরিচালনায় দায়িত্ব তুলে দেবেন। এ দায়িত্ব পালনে দেশের গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে সকল প্রকার সহযোগিতা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সুতরাং এ সরকারকে আইনগত বৈধতা দেওয়ার জন্য কোনো ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স প্রয়োজনীয়তা আছে বলে আমি মনে করি না।
তিনি বলেন, বর্তমান অন্তবর্তী সরকার জনগণের শক্তিতে বলিয়ান এবং একটি নৈতিক দায়িত্ব পালনে দেশবাসীর আহ্বানে তারা এগিয়ে এসেছে। মিলিনিয়াম ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব গভর্নেন্স অ্যাডভোকেট রোকসানা খন্দকারের সভাপতিত্বে গোলটেবিল বৈঠকে অংশ নেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, গণসংহতি আন্দোলনের সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, গণফোরামের একাংশের মহাসচিব সুব্রত চৌধুরী, প্রফেসর রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর, ড. অভিনয় চন্দ্র সাহা, প্রফেসর সাজ্জাদুল হক, প্রফেসর হুমায়ুন পাটোয়ারী, শামসুল আলম লিটন, শাখায়াত হোসেন শান্তা প্রমুখ।


এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর