আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাসিবুজ্জামানের আদালতে হাজির হয়ে মামলাটি করেছেন মো. জাহাঙ্গীর।
আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী ইলতুৎমিশ সওদাগর এ্যানি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার আসামিরা হলেন— জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিনিয়র ভেরিফিকেশন অফিসার ইফতেখার হোসেন, কর্মকর্তা সাইদুর রহমান শাহিদ, সাগর, আফজালুর রহমান সায়েম, ফাতেমা আফরিন পায়েল, আলিফ, জাহিদ, মেহেদী হাসান প্রিন্স, এক্সিকিউটিভ মেম্বার সাবরিনা আফরোজ শ্রাবন্তী ও সোনিয়া আক্তার লুবনা ।
মামলায় উল্লেখ করা হয়, চলতি বছরের ২৭ মে দুপুরে অনুদানের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে তিনি জুলাই ফাউন্ডেশনের অফিসে যান। সেখানে আসামিদের সঙ্গে সাক্ষাতের পর তারা তাকে একটি অন্ধকার কক্ষে নিয়ে মারধর শুরু করেন।
আসামিরা তার মোবাইল কেড়ে নিয়ে ফেসবুক পোস্ট ও ছবির বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন এবং বিএনপি নেতার সঙ্গে ছবি তোলার কারণ জানতে চান।
এরপর তার হাতে ইনজেকশন পুশ করে রাস্তায় অচেতন অবস্থায় ফেলে দেয়া হয়। পরে তিনি নারায়ণগঞ্জ খানপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নেন।