বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (পলিসি ও অপারেশন) মাহফুজা খাতুন স্বাক্ষরিত একটি নির্দেশনায় এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, প্রাথমিক শিক্ষকদের বদলি সংক্রান্ত বিষয়ে বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তি ও দফতরের কর্মকর্তারা প্রায়ই টেলিফোন বা সরাসরি সুপারিশ করেন। এ ছাড়া শিক্ষকরাও বদলির জন্য সরাসরি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে এসে মহাপরিচালক বরাবর আবেদন করেন।
এতে আরও বলা হয়, অধিকাংশ শিক্ষকই যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া ঢাকায় আসেন, যা একদিকে দাফতরিক কাজে বিঘ্ন ঘটায়, অন্যদিকে বিদ্যালয়ের স্বাভাবিক পাঠদান কার্যক্রমকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়ার উপক্রম হচ্ছে।
এ অবস্থায় শিক্ষকদের সরাসরি আবেদন না করার প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিতে এবং নৈমিত্তিক ছুটি (Casual Leave) প্রদানে অধিক সতর্কতা অবলম্বন করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
পত্রের অনুলিপি দেশের সব জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার, বিভাগীয় উপপরিচালক, প্রাথমিক শিক্ষা (সব বিভাগ) এবং সব উপজেলা/থানা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারদের কাছে পাঠানো হয়েছে।