বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
আ. লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য পীযুষ কান্তি মারা গেছেন ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৩৪ জন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে কাঠের ময়লার স্তূপে আগুন জাকির নায়েকের বাংলাদেশ সফর স্থগিত ৭ নভেম্বরের চেতনায় জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান তারেক রহমানের সোনাদিয়া দ্বীপের জীববৈচিত্র্য পুনরুদ্ধারে ৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার প্রকল্প প্রাথমিকের ১০,২১৯ সহকারী শিক্ষকের শূন্য পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হাসিনা, জয় ও পুতুলের দুর্নীতির মামলায় ৭৯ জন সাক্ষীর জবানবন্দি সেনাবাহিনীর কাছে অস্ত্রসহ সাবেক ছাত্রদল নেতা ও তার সাত সহযোগী আটক সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকীকে জামিন দিলো হাইকোর্ট

সাত বছরের শিশুকে ধর্ষণ : যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

নিউজ ডেস্ক | মেট্রোটাইমসটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট : সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫, ১:৫৬ অপরাহ্ন

ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা এলাকায়  ৭ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায়  আরশাদ (২২) নামের যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

কারাদণ্ডের পাশাপাশি তার এক লাখ টাকা জরিমানার আদেশ দেন আদালত। জরিমানা অনাদায়ে তাকে আরো এক বছরের বিনাশ্রম কারাভোগ করতে হবে।

আজ সোমবার (১৭ মার্চ) ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক মুন্সি মো. মশিয়ার রহমান আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণা শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।

ট্রাইব্যুনালের রাষ্ট্রপক্ষের প্রসিকিউটর এরশাদ আলম (জর্জ) রায়ের বিষয়টি বাসস’কে নিশ্চিত করেছেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়,  ২০১৪ সালের ২ সেপ্টেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টায় আসামি আরশাদ ভিকটিমকে পাশের দোকান থেকে সিগারেট ও শ্যাম্পু আনতে বলে। কথামতো ভিকটিম সিগারেট ও শ্যাম্পু আনলে আসামি তাকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন আব্দুল্লাহপুর করেরগাঁও মোবারকের বাড়ির পাশে ফাঁকা ঘরে নিয়ে মুখ চেপে ধরে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। ভিকটিমকে ধর্ষণের ফলে তার যৌনাঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত এবং মারাত্মক জখম হয়ে রক্ত বের হয়। ভিকটিম বাড়িতে গিয়ে তার মাকে এ ঘটনা জানায়। পরবর্তীতে ভিকটিমকে প্রথমে মিটফোর্ড হাসপাতাল এবং পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হয়।

ওই ঘটনায় একই বছরের ৫ সেপ্টেম্বর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় বাদী হয়ে মামলাটি করা হয়।দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক মো. হামিদুল ইসলাম একই বছরের ১৬ নভেম্বর শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০-এর ৯(১) ধারায় আসামির বিরুদ্ধে  চার্জশিট দাখিল করেন। এরপর আদালত অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। মামলাটির বিচার চলাকালীন সময়ে ১০ জন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য প্রদান করেন।


এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর