শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৪৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
আ. লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য পীযুষ কান্তি মারা গেছেন ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৩৪ জন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে কাঠের ময়লার স্তূপে আগুন জাকির নায়েকের বাংলাদেশ সফর স্থগিত ৭ নভেম্বরের চেতনায় জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান তারেক রহমানের সোনাদিয়া দ্বীপের জীববৈচিত্র্য পুনরুদ্ধারে ৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার প্রকল্প প্রাথমিকের ১০,২১৯ সহকারী শিক্ষকের শূন্য পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হাসিনা, জয় ও পুতুলের দুর্নীতির মামলায় ৭৯ জন সাক্ষীর জবানবন্দি সেনাবাহিনীর কাছে অস্ত্রসহ সাবেক ছাত্রদল নেতা ও তার সাত সহযোগী আটক সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকীকে জামিন দিলো হাইকোর্ট

বিসিবি’র আয় বাড়াতে ২৫০ কোটি স্থানান্তর

নিজস্ব প্রতিবেদক। মেট্রোটাইমসটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট : শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫, ১:২৯ অপরাহ্ন

আগস্টে ক্ষমতার পালাবদলের পরে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহন করেন  ফারুক আহমেদ।  অভ্যন্তরীণ রাজনীতির কারণে বোর্ড পরিচালকদের সঙ্গে সম্পর্কে দূরত্ব, দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই বিপিএল আয়োজনে পেশাদারিত্বের অভাব, টিকিট বিক্রি নিয়ে দর্শকদের ক্ষোভ, দলের বাজে পারফরম্যান্স সবমিলিয়ে বেশ চাপে আছেন তিনি। তবে সবকিছু ছাপিয়ে অর্থ স্থানান্তর নিয়ে নতুন করে খবরের শিরোনাম হন ফারুক আহমেদ।

দেশের একটি গণমাধ্যমের বরাতে জানা গেছে বিসিবির ফিক্সড ডিপোজিট ১৪ টি ব্যাংকে মোট আড়াইশ কোটি টাকা স্থানান্তর করা হয়েছে। সেখানে আরো বলা হয়েছে গেল বছরের আগস্ট থেকে বিসিবির এফডিআর স্টেটমেন্ট অনুযায়ী এই স্থানান্তর প্রক্রিয়ায় লাভ হবে ক্রিকেট বোর্ডেরই। প্রথম ধাপে, আইএফআইসি আর মিডল্যান্ডের মতো হলুদ তালিকাভুক্ত ব্যাংক থেকে ১২ কোটি টাকা সরিয়ে নেয়া হয়েছে মধুমতি ব্যাংকে। তবে ঐ দুই ব্যাংকের চেয়ে মধুমতি ব্যাংক থেকে ইন্টারেস্টের হার বেশি থাকায়, আয় বাড়বে বিসিবির।

ডিপোজিট স্থানান্তরের দ্বিতীয় ধাপে নেয়া হয়েছে আরো ১০ কোটি। সেখানেও একই মুনাফার হার দিবে ব্যাংকগুলো। এরপর যথাক্রমে আরো বেশ কয়েক ধাপে বাংলাদেশ ব্যাংকের হলুদ, কিংবা কখনো ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে লাল তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলো থেকে নতুন ১৪ ব্যাংকে নেয়া হয়েছে মোট ২৫০ কোটি টাকা।

তহবিল স্থানান্তরের বিষয়ে বিসিবি প্রধান জানান,‘২৩৮ কোটি টাকা। আমি কোথাও সাইন করি না। টাকাগুলো যে গেছে ওখানে, একটা নিউজ আসছে কেউ জানে না এটা হলো ওটার অ্যানসার। আর এখানে সবগুলা ২-৫% বেশি ইন্টারেস্ট রেটে দেয়া হয়েছে।’

তিনি আরো জানান,রেড জোন থেকে গ্রিন আর ইয়োলো জোনের ব্যাংকে নিয়ে গেছি টাকা। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে আছে ১২ কোটি টাকা। মোট আড়াইশ কোটি। এদের থেকে আমি স্পন্সর পেয়েছি ১২ কোটি টাকার কাছাকাছি, আর প্রতিশ্রুতি পেয়েছি আরও ২৫ কোটি টাকার ইনফ্রাস্ট্রাকচার বানায় দিবে।


এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর