শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ডের নিরপেক্ষ-স্বচ্ছ তদন্ত চায় জাতিসংঘ হাদির মৃত্যুতে ব্রিটিশ হাই কমিশনের শোকবার্তা ইসরায়েলের সাথে গোপনে বিপুল অর্থের প্রতিরক্ষা চুক্তি সংযুক্ত আরব আমিরাতের;ইন্টিলিজেন্স অনলাইনের প্রতিবেদন রাজধানীতে উদীচী কার্যালয়ের আগুন নিয়ন্ত্রণে আজ দেশে আসছে সুদানে নিহত ৬ বাংলাদেশি সেনার মরদেহ ভারত পরিস্থিতি ‘পর্যবেক্ষণ’ করলেও, ‘হস্তক্ষেপ’ করবে না ;বাংলাদেশ হাইকমিশনের বিবৃতি ‘বাম, শাহবাগি, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে’—জাবি ছাত্রশিবির সেক্রেটারি মোস্তাফিজ ওসমান হাদির জানাজা উপলক্ষে ডিএমপির ট্রাফিক নির্দেশনা নির্বাচন বানচাল ও সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করতেই পত্রিকা অফিসে হামলা, মানববন্ধনে প্রথম আলোর কর্মীরা ট্রাভেল পাস পেয়েছেন তারেক রহমান

নিয়ম মেনে চিকিৎসকদের ডিউটির আহ্বান স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রীর

নিউজ ডেস্ক | মেট্রোটাইমসটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট : সোমবার, ২৫ মার্চ, ২০২৪, ৩:১৩ অপরাহ্ন

দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা উন্নয়নে প্রত্যেক চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যসেবা সংশ্লিষ্টদের নির্ধারিত সময়ে অফিসে উপস্থিত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা। তিনি বলেছেন, চিকিৎসকরা অনেক কাজ করছেন এটা সত্যি। তবে অনেকজন কর্মস্থলে দেরীতে আসছেন, আগে চলে যাচ্ছেন এটাও সত্যি। প্রয়োজন থাকতে পারে, তবে বিষয়গুলো কর্মস্থলে জানিয়ে করলে অনেক সমস্যার সমাধান হবে।

রোববার রাজধানীর মহাখালী জাতীয় ক্যানসার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল অডিটোরিয়ামে ‘বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস-২০২৪’ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের চিকিৎসকরা অনেক ভালো কাজ করেন। তবে অনেক জায়গায় অনেক কিছু হচ্ছে না। অনেকে সঠিকভাবে কর্মস্থলে উপস্থিত থাকেন না। আমি অনেক হাসপাতালে হঠাৎ করেই চলে যাই। অনেক সময় সাধারণ রোগীদের নিয়ে যাই। স্বাস্থ্য-সংশ্লিষ্টরা তদারকি করলে দেখা যায় আপনাদের মধ্যে সবাই তার কাজের সময়টা ঠিকভাবে পালন করছেন না। চিকিৎসকদের সুবিধা বাড়ানোর জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি। যদি সুবিধা বাড়ালে চিকিৎসকদের কাজ ঠিকভাবে হয়, তাহলে আমরা অবশ্যই চিকিৎসকদের সুযোগ-সুবিধা বাড়াবো।

ডা. রোকেয়া বলেন, আমি অনেক সময় কাউকে না জানিয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে যাই। অনেক অফিসেই আমি হুট করে চলে যাই। চেষ্টা করছি হাসপাতালগুলোর কার্যক্রম দেখতে। আমি জানি, রোগীকে কয় জায়গায় ঘুরতে হয়, কেমন করে ভর্তি হতে হয়, কত ধরনের হয়রানি হতে হয়, ভর্তির পরে কী হয়-বিষয়গুলো আমি বিশ্লেষণ করে দেখি।

জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির লাইন ডিরেক্টর ডা. মো. মাহফুজার রহমান সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন- স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর, অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা প্রমুখ।


এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর