আজ শুক্রবার (২৯ আগস্ট) আদালতের রায়ে তাকে চূড়ান্তভাবে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, ২০২৪ সালের আগস্ট মাসে পেতোংতার্ন থাইল্যান্ডের ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু মাত্র এক বছরের মাথায়ই পদ হারালেন তিনি। তিনি থাই রাজনীতির প্রভাবশালী সিনাওয়াত্রা পরিবারের সদস্য।
ফাঁস হওয়া ফোনকলে পেতোংতার্নকে কম্বোডিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী হুন সেনকে ‘আঙ্কেল’ বলে সম্বোধন করতে শোনা যায়। একই সঙ্গে তিনি থাই সেনাবাহিনীর সমালোচনা করে বলেন, তাদের কারণে কম্বোডিয়ার একজন সেনা নিহত হয়েছেন। এই ফোনকল ভাইরাল হওয়ার পর দেশজুড়ে শুরু হয় তীব্র সমালোচনা।
এই মন্তব্যটিই ব্যাপক বিতর্কের জন্ম দেয় এবং অনেকেই একে থাইল্যান্ডের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি হিসেবে দেখেন।
ঘটনার পর পেতোংতার্ন জনগণের কাছে ক্ষমা চান এবং দাবি করেন, উত্তেজনা প্রশমনের কৌশল হিসেবেই তিনি ওই ভাষায় কথা বলেছিলেন। এরপর ১ জুলাই আদালত তার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব স্থগিত করে। যদিও তিনি তখনো সংস্কৃতিমন্ত্রী হিসেবে মন্ত্রিসভায় থেকে গিয়েছিলেন।