দেশের বেসরকারি স্কুল-কলেজের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি সরকারি চাকরিজীবী ছাড়া আর কেউ হতে পারবেন না। নবম গ্রেড এবং এর ওপরের চাকরিতে থাকা বা অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা এই দায়িত্ব পালন করবেন। ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সব প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
২০২৪ এর ৫ আগস্ট ছাত্র- জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। এরপর ১৮ নভেম্বর সব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদ বাতিল করা হয়। পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠানগুলোতে গঠন করা হয় অ্যাডহক কমিটি।
এ অবস্থায় আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে নিয়মিত কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ১ ডিসেম্বর থেকে সব অ্যাডহক কমিটি বাতিল হয়ে যাবে।
এদিকে পরিচালনা পর্ষদের নতুন প্রবিধানমালা করেছে মন্ত্রণালয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সভাপতি হতে প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক বা সমমান ডিগ্রি থাকা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। নবম গ্রেডের নিচে নয় এমন সরকারি কর্মকর্তা, পঞ্চম গ্রেডের নিচে নয়–এমন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা সভাপতি হতে পারবেন।
আন্ত শিক্ষা বোর্ডের সমন্বয়ক খন্দোকার এহসানুল কবির গণমাধ্যমকে বলেন, ‘বিদ্যমান নিয়মে একটি সংশোধন আনা হয়েছে।