বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
সাংবাদিকরা সত্য তুলে ধরায় পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে গুজব অনেকটা কমেছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জয়, পুতুল ও ববিসহ ৮ জনের নামে মামলার অনুমোদন পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮ জন ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ১০ জনের মৃত্যু ঢাকা জেলার আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্সসমূহ ২০২৬ সালের জন্য নবায়নের সময় নির্ধারণ ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশ ২০২৫’ এর খসড়া প্রকাশ প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা দিলো ডিএমপি নিউজার্সির প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত হয়ে ইতিহাস গড়লেন শেরিল ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর হয়ে ইতিহাস গড়লেন অ্যাবিগেল
/ জাতীয়
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার ঘিরে শুরু হওয়া সহিংসতার পর গত শুক্রবার রাতে জারি করা হয় কারফিউ। এরপর থেকে কিছুটা স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে রাজধানীসহ দেশের পরিস্থিতি। আজ ৭ ঘণ্টা কারফিউ ..বিস্তারিত
কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ‘মুক্তিযুদ্ধ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে অবমাননাকর বক্তব্যের’ প্রতিবাদে আগামীকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ আহ্বান করা হয়েছে। বিকেল ৩টায় বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটে এই
রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপি’র কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে ১শ’ ককটেল, ৭টি আগ্নেয়াস্ত্র, ৫শ’ লাঠি ও বিপুল পরিমাণ পেট্রোল উদ্ধার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। গতকাল রাতে গোয়েন্দা প্রধান মোহাম্মদ হারুন-অর-রশীদের নেতৃত্বে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার মো. নজরুল ইসলাম  এ তথ্য
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, কোমলমতি শিক্ষার্থীদের সেন্টিমেন্টকে ব্যবহার করে কোটাবিরোধী আন্দোলনকে রাষ্ট্রবিরোধী, সরকারবিরোধী আন্দোলনে রূপ দেওয়ার অপচেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, ‘সরকার কোনো অস্থিতিশীল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্যের বাসভবনে জরুরি বৈঠকে বসেছে প্রভোস্ট কমিটি। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার ঘটনার পর তারা বৈঠকে বসেন। আজ সোমবার (১৫ জুলাই) বিকেল সোয়া ৫টায় প্রাধ্যক্ষদের বৈঠকে বসে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারি চাকরিতে কোটা বিরোধী আন্দোলনকারীদের ‘তুমি কে? আমি কে? রাজাকার, রাজাকার’ স্লোগান দেওয়াকে অত্যান্ত দুঃখজনক আখ্যায়িত করে বলেছেন, নিজেদের রাজাকার বলতে তাদের লজ্জাও লাগে না। তিনি বলেন, 
‘তুমি কে আমি কে, রাজাকার, রাজাকার’- স্লোগান দেওয়া মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং বাংলাদেশের ইতিহাসের প্রতি গভীর অসম্মান প্রদর্শন। এ ধরনের স্লোগানধারীদের অবিলম্বে শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানিয়েছে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের প্রতিনিধিত্বকারী সংগঠন