মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটে বিল পাস, ৪০ দিনের শাটডাউনের অবসান রাজধানীর সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা জোরদার ভারতের দিল্লির লাল কেল্লার কাছে গাড়িতে বিস্ফোরণ, বহুসংখ্যক আহত রাজধানীতে যেসব এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলো ডিএমপি প্রাথমিকের শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার ধানমন্ডিতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে আগুন শীতকালে অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি বাড়ায় সারাদেশে অগ্নি নিরাপত্তা কার্যক্রম জোরদার যারা হেরে যাওয়ার ভয় পাচ্ছেন, তারাই নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছেন : মহাসচিব মির্জা ফখরুল প্রধান বিচারপতির বাসভবন-জাজেস কমপ্লেক্সসহ আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ইসির সিদ্ধান্ত অবৈধ, বাগেরহাটে ৪টি সংসদীয় আসন বহাল হাইকোর্টে

মার্কো রুবিওকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিলেন ট্রাম্প

নিউজ ডেস্ক | মেট্রোটাইমসটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট : মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৪, ১:৩৬ অপরাহ্ন

মার্কিন সিনেটর মার্কো রুবিওকে পরবর্তী পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে মনোনীত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) কয়েকটি সূত্রের বরাতে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

ট্রাম্পের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়ার সংক্ষিপ্ত তালিকায় সম্ভবত সবচেয়ে কঠোর পররাষ্ট্রনীতি সমর্থনকারী প্রার্থী ছিলেন রুবিও।

সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী জানুয়ারি মাসে ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম লাতিনো শীর্ষ কূটনীতিক হিসেবে নিযুক্ত হবেন ফ্লোরিডায় জন্ম নেওয়া এই রাজনীতিবিদ।

রুবিও বহু আগে থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের ভূ-রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী যেমন চীন, ইরান ও কিউবার বিষয়ে শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতির পক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর রুবিওর জন্য ইউক্রেন সংকট একটি বড় হিসেবে এজেন্ডা হবে।

৫৩ বছর বয়সী রুবিও সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, গত এক দশকে রাশিয়া যেসব অঞ্চল দখল করেছে তা পুনরুদ্ধারে জোর না দিয়ে ইউক্রেনের উচিত রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের দিকে মনোযোগী হওয়া। গত এপ্রিল মাসে ইউক্রেনের জন্য ৯৫ বিলিয়ন ডলারের সামরিক সহায়তা প্যাকেজের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়া ১৫ জন রিপাবলিকান সিনেটরের একজন ছিলেন তিনি।

গত সেপ্টেম্বর মাসে এনবিসিকে রুবিও বলেন, আমি রাশিয়ার পক্ষে নই। কিন্তু বাস্তবতা হলো ইউক্রেনে যুদ্ধ শেষ হওয়ার উপায় হলো একটি আলোচনাভিত্তিক সমাধান।

১৯৬২ সালে রুবিওর দাদা কিউবা থেকে পালিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আসেন। তিনি কিউবা সরকারের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক স্বাভাবিককরণের কঠোরবিরোধী। আর ট্রাম্পও এই অবস্থান সমর্থন করেন। তিনি লাতিন আমেরিকা বিষয়ক হাউস উপকমিটির প্রধান এবং ভেনেজুয়েলার নিকোলাস মাদুরো সরকারের কট্টর সমালোচক।


এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর