আমার ছেলে দুইবার বাবা ডাক দিয়ে নিথর হয়ে গেল। ৬ বছর আড়াই মাসের জাবির ইব্রাহিম। গত মে মাসের ১৯ তারিখ ছিল আমার কলিজার টুকরার ৭ম জন্মদিন। আর কোনদিন রঙিন বেলুন ..বিস্তারিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা ৩ আগস্ট রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এক বিশাল সমাবেশে তৎকালীন স্বৈরাচারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের পদত্যাগে এক দফা দাবি ঘোষণা করেন। আন্দোলনের অন্যতম প্রধান সমন্বয়কারী
২০২৪ সালের ২ আগস্ট (শুক্রবার) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা ৩ আগস্ট সারাদেশে বিক্ষোভ মিছিল এবং ৪ আগস্ট থেকে ‘সর্বাত্মক অসহযোগ’ আন্দোলনের ঘোষণা দেন। সারাদেশে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ এবং তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী
২০২৪ সালের ১ আগস্ট (৩২ জুলাই) বৃহস্পতিবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ‘রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোজ’ কর্মসূচিতেও দেশের বিভিন্ন স্থানে বাধা দেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। আবার কোথাও কোথাও পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে হত্যা, গণগ্রেপ্তার, হামলা, মামলা ও গুমের প্রতিবাদে ২০২৪ সালের ৩১ জুলাই বুধবার সারা দেশে ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি পালন করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এই কর্মসূচির অংশ
২০২৪ সালের ৩০ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি ঘোষণা করে। এতে বলা হয়, ৩১ জুলাই বুধবার দুপুরে সারাদেশে ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি পালন করবে তারা। অনলাইনে বার্তা
২০২৪ সালের ২৯ জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক প্রত্যাখ্যান করে মুখে ও চোখে লাল কাপড় বেঁধে ছবি তোলা এবং অনলাইনে তা ব্যাপক ভাবে প্রচারের কর্মসূচি ঘোষণা করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ২০২৪ সালের ২৮ জুলাই রোববার সারাদেশে গ্রাফিতি ও দেয়াল লিখন এবং অনলাইন-অফলাইনে গণসংযোগ কর্মসূচি পালন করে। এইদিন রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে দেয়াল লিখন ও গ্রাফিতিতে ফুটিয়ে তোলা
২০২৪ সালের ২৭ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আরও দুই সমন্বয়ক সারজিস আলম ও হাসনাত আব্দুল্লাহকে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ তাদের হেফাজতে নেয়। এ নিয়ে কোটা সংস্কার আন্দোলনের পাঁচজনকে ডিবির হেফাজতে নেওয়া
২০২৪ সালের ২৬ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলনের তিন সমন্বয়ককে রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে তুলে নিয়ে যায় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ওই তিন সমন্বয়ক হলেন- নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনায় সারা দেশে গণগ্রেফতার চলে। গত ৯ দিনে (১৭ থেকে ২৫ জুলাই) সারা দেশে কমপক্ষে ৫ হাজার জনকে গ্রেফতার করা হয়। এর মধ্যে রাজধানীতে
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন জায়গায় সংঘর্ষ, হামলা, ভাঙচুর, সংঘর্ষ ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ২০২৪ সালের ২৪ জুলাই (বুধবার) আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ‘চিরুনি অভিযান’ অব্যাহত রাখে। টানা পঞ্চম দিনের
২০২৪ সালের ২৩ জুলাই (মঙ্গলবার) আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী সরকারি চাকরিতে ৯৩ শতাংশ পদে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ এবং ৭ শতাংশ কোটার বিধান রেখে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। এর মধ্য দিয়ে সরকারি,
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষ, হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ২০২৪ সালের ২২ জুলাই (সোমবার) আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ‘চিরুনি অভিযান’ শুরু করে। এদিন সারাদেশে বিএনপি ও
কোটা সংস্কার আন্দোলন সহিংসতায় রূপ নেওয়ার পর ২০২৪ সালের ২১ জুলাই (রোববার) সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা পুনর্বহাল-সংক্রান্ত হাইকোর্টের রায় বাতিল করে দেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। সরকারি চাকরিতে ৭
কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের টানা দুই দিনের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে ব্যাপক সহিংসতা ও প্রাণহানির পর ২০২৪ সালের ২০ জুলাই (শনিবার) দেশজুড়ে কারফিউ জারি ও সেনাবাহিনীর টহল জোরদার করা হয়।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরা ২০২৪ সালের ১৯ জুলাই (শুক্রবার) সারাদেশে দ্বিতীয় দিনের মতো ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালন করেন। এ কর্মসূচি ঘিরে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক সংঘর্ষ, হামলা, ভাঙচুর, গুলি,
কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে ২০২৪ সালের ১৮ জুলাই (বৃহস্পতিবার) রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশ ছিল প্রায় অচল। এদিন দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশ এবং আওয়ামী লীগ ও
২০২৪ সালের ১৭ জুলাই (বুধবার) চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনে সারাদেশে নিহতদের মাগফেরাত কামনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পুলিশের বাধা অতিক্রম করে গায়েবানা জানাজা আদায় করেন আন্দোলনকারীরা। এদিন ভোরে আন্দোলনকারীরা
২০২৪ সালের ১৬ জুলাই (মঙ্গলবার) সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগ ও পুলিশের হামলায় রংপুরে আবু সাঈদসহ সারাদেশে অন্তত ছয়জন নিহত হন। এসব হত্যাকাণ্ড দেশজুড়ে ছাত্র-জনতার মধ্যে
২০২৪ সালের ১৫ জুলাই (সোমবার) সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর দফায় দফায় হামলা চালায় ছাত্রলীগ। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছাত্রলীগের সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়
সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থা বাতিলের দাবিতে ২০২৪ সালের ১৪ জুলাই (রোববার) শিক্ষার্থীরা পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে বঙ্গভবনে গিয়ে রাষ্ট্রপতি বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন। স্মারকলিপিতে তারা আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদ, শিক্ষার্থীদের
সরকারি চাকরিতে সব গ্রেডে কোটার যৌক্তিক সংস্কারের এক দফা দাবিতে ২০২৪ সালের ১৩ জুলাই গণপদযাত্রা কর্মসূচি ঘোষণা করেন আন্দোলনকারীরা। সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের নামে করা মামলা তুলে নিতে পুলিশকে ২৪ ঘণ্টার
সরকারি চাকরিতে কোটাব্যবস্থা বাতিলের দাবিতে ২০২৪ সালের ১২ জুলাই (শুক্রবার) ছুটির দিনেও আন্দোলন চালিয়ে যান শিক্ষার্থীরা। পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, এদিন সারাদেশে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেন আন্দোলনকারীরা। আগের দিন
সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থা বাতিলের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বানে ২০২৪ সালের ১১ জুলাই (বৃহস্পতিবার) চতুর্থ দিনের মতো ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা। পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, এদিন বিকেল
সরকারি চাকরিতে কোটাব্যবস্থা বাতিলের দাবিতে ২০২৪ সালের ১০ জুলাই (বুধবার) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বানে সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা। ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীরা রাজধানীসহ দেশের
সরকারি চাকরিতে কোটাব্যবস্থা বাতিলের দাবিতে ২০২৪ সালের ৯ জুলাই (মঙ্গলবার) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বানে বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন এবং ‘গণসংযোগ’ কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা। এদিন কর্মসূচি পালন শেষে বিকেল সাড়ে ৬
ছাত্ররাজনীতির ভেতর থেকে উঠে আসা এক সক্রিয় সংগঠকের কণ্ঠস্বর সিবগাতুল্লাহ সিবগা। তিনি বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি ছিলেন। বর্তমানে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় অফিস সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছেন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তিনি
সরকারি চাকরিতে কোটাব্যবস্থা বাতিলের দাবিতে ২০২৪ সালের ৮ জুলাই দ্বিতীয় দিনের মতো সারাদেশে ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি পালন করেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। এদিন কেন্দ্রীয়ভাবে রাজধানীর শাহবাগের পাশাপাশি ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের সামনের মোড়, বাংলামটর,
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের নেপথ্যের সংগঠক আরিফুল ইসলাম আদীব; বর্তমানে তিনি নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আদীবের জন্ম ১৯৯৬ সালে ১১ নভেম্বর বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জে। লেখাপড়া
সরকারি চাকরিতে কোটাব্যবস্থা বাতিল করে ২০১৮ সালে জারি করা পরিপত্র পুনর্বহালসহ চার দফা দাবিতে ২০২৪ সালের ৭ জুলাই ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর ব্যানারে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ‘বাংলা ব¬কেড’ কর্মসূচি
২০২৪ সালের জুলাইয়ের শুরুতে কয়েকদিন ধরেই কোটা বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল হয়ে ওঠে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়। ৬ জুলাই রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে ওই দিন অবরোধ তুলে নেওয়ার আগে কোটা বিরোধী আন্দোলনকারীরা ‘বাংলা
২০২৪ সালের ৫ জুলাই ছিল শুক্রবার। এদিন সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিল সংক্রান্ত চার দফা দাবির ভিত্তিতে অনলাইন ও অফলাইনে জনসংযোগ কর্মসূচি পালন করেন ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের’ সমন্বয়করা। এই জনসংযোগ সারা
সরকারি চাকরিতে কোটাব্যবস্থা বাতিল করে ২০১৮ সালে সরকারের জারি করা পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে চলমান টানা আন্দোলনের চতুর্থ দিন ছিল ২০২৪ সালের ৪ জুলাই। এদিন থেকে কোটাবিরোধী আন্দোলন আরও জোরালো হতে
সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থা বাতিল করে ২০১৮ সালে সরকারের জারি করা পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে শিক্ষার্থী ও চাকরি প্রত্যাশীদের চলমান আন্দোলন ছড়িয়ে পড়তে থাকে দেশের বিভিন্ন শিক্ষাঙ্গনে। ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর ব্যানারে
হাসনাত আবদুল্লাহ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক। এই তরুণ সংগঠক ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের একজন মেধাবী শিক্ষার্থী। ছাত্রজীবন থেকেই শিক্ষার্থীদের দাবি-দাওয়া আদায় এবং যে কোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে
‘আমার ছেলে সবসময় দেশকে ভালোবাসত। কিন্তু একদিন দেশের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করবে, তা কখনও কল্পনা করিনি। তবু আমি আমার ছেলের আত্মত্যাগে গর্বিত।’ আবেগভেজা কণ্ঠে বলছিলেন ময়মনসিংহে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শহীদ
দেশের এই অবস্থায় আমি কেমনে ঘরে বসে থাকতে পারি? চিন্তা কইরো না। বেঁচে থাকলে গাজী, মরে গেলে শহীদ হব।’ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যোগ দিয়ে শহীদ হওয়ার আগে স্ত্রী আলেয়াকে
‘আমি শাকিনুরকে জীবিত অবস্থায় শেষ দেখাও দেখতে পারিনি। মোবাইল মারফত শুনে হাসপাতালে গিয়ে সবুজ কাপড়ে মোড়ানো অবস্থায় তার গুলিবিদ্ধ লাশটি দেখেছি। সে গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হয়েছিল তার বুকটা ছিল রক্তে
ইয়াসিনের বয়স এখন দেড় বছর। মুখে কেবল কথা ফুটতেক শুরু করেছে। আধো আধো বোলে এরই মধ্যে বাবা, বাবা’ ডাকতে শিখেছে। কিন্তু অবুঝ এই শিশু জানে না, বাবা বলার আগেই সে
২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে আহত ‘জুলাই যোদ্ধারা’ আগামী মাস থেকে মাসিক ভাতা পাবেন বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম। তিনি বলেছেন, মাসিক ভাতার পাশাপাশি জুলাই গণঅভ্যুত্থানে “আহত যোদ্ধারা” আজীবন সরকারি মেডিক্যাল
ছাত্র আন্দোলনের কারণে বাসায় আসত না, অফিসেই থাকত। প্রতিদিনই ফোন দিত, বাচ্চাগো খোঁজ নিত। কিন্তু বেশি কথা হইত না, কয়েক মিনিট কথা বলত। তবে ওইদিন আমার সাথে ৩৩ মিনিট কথা
পাঁচ আগস্ট শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালানোর খবরে হাজারো উল্লাসমুখর মানুষের সঙ্গে বিজয় মিছিলে যোগ দিয়ে শহীদ হন টঙ্গীর আরিচপুর এলাকার বাসিন্দা মো. কবির (৪৯)। কবিরের দদুই ছেলে আসাদুল্লাহিল গালিব
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মুখে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার আগের দিন ৪ আগস্ট সরকার পতনের একদফা আন্দোলনে উত্তাল ঢাকার মিরপুর-১০ নম্বর গোল চত্বরের কাছে মাথায় গুলিবৃদ্ধ হয়ে শহীদ
দেশমাতৃকার সেবা করার প্রত্যয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন গর্বিত অফিসার হওয়ার স্বপ্ন দেখত দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী মাহফুজুর রহমান মাহফুজ। কিন্তু ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার লেলিয়ে দেওয়া পুলিশের ছোড়া বুলেট সে স্বপ্নকে চিরতরে
বুকভরা স্বপ্ন নিয়ে ১৪ জুলাই ঢাকার উত্তরা আজমপুরের নবাব হাবিবুল্লাহ মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজে মানবিক বিভাগে ভর্তি হয় রাহাত হোসেন শরীফ। তার স্বপ্ন ছিল এইচএসসি শেষ করে জার্মানিতে গিয়ে উচ্চশিক্ষা
স্ত্রীকে ঘুমের মধ্যে রেখে বাইরে থেকে দরজা বন্ধ করে ৫ আগস্ট দুপুরে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বিজয় মিছিলে যান গার্মেন্টসকর্মী মো. জুয়েল রানা। গাজীপুর আনসার একাডেমির সামনে বিজয়
কোনো ব্যক্তি যদি উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে মিথ্যা ও তথ্য গোপন করে বিভ্রান্তিকর কাগজপত্র দিয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের সদস্য বা আহত জুলাই যোদ্ধা দাবি ও সুবিধা গ্রহণ করেন তা অপরাধ বলে