রংপুরের রাধাকৃষ্ণপুর মৌলভীপাড়ার এক প্রিয় মুখ মো. ছমেছ উদ্দিন। গ্রামের সকলের কাছে পরিচিত ছিলেন সদা হাস্যোজ্জ্বল ও নিরহংকার এক সহজ-সরল ভালো মানুষ হিসেবে। কিন্তু ফ্যাসিবাদী শাসনের নির্মমতা, গুম, খুন, দুর্নীতি, ..বিস্তারিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সম্মুখসারির যোদ্ধা মো. আলী আজগর সুজন রাজধানীর বংশালে আন্দোলনের সময় গুলিবিদ্ধ হন। উন্নত চিকিৎসার অভাবে এখনও মাথায় বুলেট নিয়ে দিন কাটছে তার। যন্ত্রণার তীব্রতায় রাতে ঘুম হয়
রাজধানী ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে এক নারীর প্রতিটি ভোরই শুরু হয় বুক ফাটা কান্নায়। তাঁর নাম সাফুরা বেগম—শহীদ রাসেলের মা। প্রিয় ছেলেকে হারিয়ে তাঁর কাছে জীবন যেন অর্থহীন এক ভার। দেশে দীর্ঘ
পটুয়াখালী জেলার দশমিনা উপজেলার লক্ষীপুর গ্রামের মরহুম আবদুল মন্নান হাওলাদারের পুত্র মো. জাকির হোসেন। তিনি গত বছরের ২৪ জুলাই রাজধানী ঢাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্রজনতার আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিতসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল
পড়ালেখা করে বড় অফিসার হওয়ার স্বপ্ন ছিল মেধাবী ছাত্র শ্রাবণের। বাড়ির পাশের কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করার পর স্বপ্নপূরণের আশায় উচ্চশিক্ষার জন্য চলে যান রাজধানী ঢাকায়। কিন্তু শেষপর্যন্ত নিজের যাবতীয়
মা-বাবা, পরিবার-পরিজন, বন্ধু-বান্ধব, ছাত্র কিংবা তাকে জানতেন এমন সকলের চোখে আবদুল্লাহ আল তাহির (৩২) ছিলেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে সদা সোচ্চার এক কণ্ঠস্বর। রাজপথে ন্যায়ের পক্ষে লড়াকু সৈনিক। গত বছরের ১৯ জুলাই
পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ছেলেকে হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পুলিশের ঘাতক বুলেটে নিহত মুজাহিদের (১৭) বাবা-মা। অভাব-অনটনের সংসারে এখন দুর্বিষহ জীবন-যাপন করছে পরিবারটি। শহীদ মুজাহিদের গ্রামের বাড়ি
প্রতিবার নামাজের সময় হলেই নিজের অজান্তেই দরজার পাশে দাঁড়িয়ে পড়েন কুহিনুর বেগম। আজও তার মনে হয়, নামাজ শেষে মসজিদ থেকে ফিরে ছেলেটা দরজায় কড়া নাড়বে। ১৭ বছরের মো. জিহাদ হাসান