বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ০২:০০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এনসিপির নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন মনোনয়ন কেন্দ্র করে সহিংসতা,চট্টগ্রামের বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার দেশে ফিরলেন জামায়াত আমির ৬৩ আসনের বেশিরভাগ শরিকদের জন্য রেখেছে বিএনপি ভোটার প্রতি সর্বোচ্চ ১০ টাকা খরচ করতে পারবেন সংসদ সদস্য প্রার্থীরা নির্বাচনী প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন ৪৮ হাজার পুলিশ সদস্য : পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স এবারও পেলেন না বিএনপির মনোনয়ন, যা বললেন সংগীতশিল্পী মনির খান জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আ. লীগের সবাই দেশপ্রেমিক দলকে ভোট দেবে: মির্জা আব্বাস ট্রাকচাপায় অটোরিকশার ৬ যাত্রী নিহত

এস আলমের ছয়টি কারখানা বন্ধ ঘোষণা

নিউজ ডেস্ক | মেট্রোটাইমসটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট : বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১২:২৫ পূর্বাহ্ন

আলোচিত শিল্পগ্রুপ এস আলমের মালিকানাধীন ৬টি কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) গ্রুপটির মানব সম্পদ ও প্রশাসন প্রধান মোহাম্মদ বোরহান উদ্দিনের সই করা দুটি পৃথক প্রজ্ঞাপনে কারখানা বন্ধের বিষয়টি জানানো হয়।
এর মধ্যে একটি প্রজ্ঞাপনে এস আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ ও এস আলম পাওয়ার প্ল্যান্ট লিমিটেড বন্ধ ঘোষণা করা হয়। একই কর্মকর্তার সই করা আরেকটি প্রজ্ঞাপনে এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস লিমিটেড, এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস লিমিটেড-নফ, এস আলম পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড ও ইনফিনিটি সি আর স্ট্রিপস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড বন্ধ ঘোষণা করা হয়। ছয়টি কারখানার মধ্যে পাঁচটি কর্ণফুলী উপজেলায় এবং একটি বাঁশখালী উপজেলায় অবস্থিত।
এস আলম গ্রুপের মানব সম্পদ ও প্রশাসন প্রধান মোহাম্মদ বোরহান উদ্দিন প্রজ্ঞাপন দুটির জারির বিষয়টি  নিশ্চিত করেছেন।
প্রজ্ঞাপন দুটিতে বলা হয়, কর্তৃপক্ষের নির্দেশক্রমে অনিবার্য কারণবশত আগামী ২৫ ডিসেম্বর হতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কারখানা বন্ধ থাকবে। তবে, নিরাপত্তা বিভাগ, ডেলিভারি সেকশন ও জরুরি বিভাগ (ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত মোতাবেক) খোলা থাকবে।
এদিকে পুলিশ জানিয়েছে, মোট ছয়টি কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হলেও এর মধ্যে কর্ণফুলীর দুটি স্থানে শ্রমিকরা জড়ো হয়েছেন। তাছাড়া বাঁশখালী উপজেলার এস আলমের মালিকানাধীন কোনো কারখানায় বিক্ষোভের তথ্য নেই।
কর্ণফুলী থানার ওসি মুহাম্মদ শরীফ বলেন, দুটি কারখানায় আমাদের টিম গিয়েছিল। শ্রমিকরা জড়ো হয়েছিল। তবে কর্তৃপক্ষ এসে তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। এরপর তারা চলে যান। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এস আলম গ্রুপের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, বন্ধ ঘোষণা করা কারখানা ৬টিতে কর্মকর্তা ও শ্রমিক মিলিয়ে অন্তত ১২ হাজার লোক কাজ করেন। বর্তমানে কারখানা পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় কাঁচামাল আমদানি করা সম্ভব হচ্ছে না। কারণ এস আলম গ্রুপকে এলসি খোলার ক্ষেত্রে কোনো ব্যাংক যথাযথ সহযোগিতা করছে না। এমতাবস্থায় সাময়িকভাবে কারখানাগুলো বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।


এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর