শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫, ০৪:৫৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
পুলিশের সাবেক আইজিপি মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী আর নেই উত্তরায় বজ্রপাতে ‘আইইউবিএটি’র শিক্ষার্থীর মৃত্যু চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে ২ শিশুর মৃত্যু কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য নিয়োগ পেয়েছেন ড. মো. হযরত আলী সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১ হাজার ৩৩৭ জন করিডোরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান শ্রমিকদের জন্য নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিতে সুপারিশ শ্রম সংস্কার কমিশনের শ্রমিকদের আগের অবস্থায় রেখে নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলা কোনভাবেই সম্ভব নয়: প্রধান উপদেষ্টা মহান মে দিবস পালিত নকশাবহির্ভূত রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করায় কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি মালিকদের

খালেদা জিয়ার ভাগ্নে সাবেক এমপি ও বিএনপি নেতা তুহিন কারাগারে

নিজস্ব প্রতিবেদক। মেট্রোটাইমসটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট : মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ২:০৪ অপরাহ্ন
সাবেক এমপি ও বিএনপি নেতা তুহিন|সংগৃহীত

দীর্ঘ ১৭ বছর আগের দুর্নীতি দমন কমিশনের দায়ের করা অবৈধ সম্পদ অর্জন ও কর ফাঁকির পৃথক দুই মামলায় সাজাপ্রাপ্ত নীলফামারী-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য বিএনপি নেতা শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।

শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার বোন সেলিমা ইসলামের ছেলে।

মঙ্গলবার ঢাকার পৃথক দুই বিশেষ জজ আদালতে তার আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করেন। প্রথমে কর ফাঁকি মামলায় জামিন শুনানি শেষে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯ এর বিচারক কবির উদ্দিন প্রামাণিক তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এরপর অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭ এর বিচারক প্রদীপ কুমার রায়ের মামলাতেও তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়া হয়েছে।

শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, দুই মামলায় তাকে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত সাজা দিয়েছিলেন। এ সাজার জামিন দেওয়ার এখতিয়ার আদালতের নেই। আমরা উচ্চ আদালতে তার জামিন আবেদন করবো। আশা করি উচ্চ আদালত তার জামিন মঞ্জুর করবেন।

কর ফাঁকি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বহুল আলোচিত ও বিতর্কিত এক এগারোর পর ২০০৭ সালে তার বিরুদ্ধে গুলশান থানায় পৃথক দুটি মামলা দায়ের করে দুদক। এর মধ্যে কর ফাঁকির মামলায় ২০০৮ সালে পৃথক দুটি ধারায় তিন বছর ও পাঁচ বছরসহ মোট আট বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। দুই ধারার সাজা একত্রে চলবে বিধায় তাকে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের সাজা ভোগ করতে হবে বলে বিচারক রায়ে উল্লেখ করেন। এ ছাড়া অবৈধ সম্পদের মামলায় ২০০৮ সালে তাকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত।

জামিনের আবেদনে শাহরিন ইসলাম উল্লেখ করেন, তিনি ১৯৯৮-১৯৯৯ কর বছর থেকে ২০০৬-২০০৭ কর বছর পর্যন্ত আয়কর রিটার্ন দাখিল করেছেন। তিনি সেখানে তাঁর সব সম্পদের তথ্য উল্লেখ করেছেন। বিচারিক আদালত থেকে তিনি ন্যায়বিচার পাননি বলে দাবি করেন।


এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর